Categories


কাক ও কাঠগোলাপ (হার্ডকভার)

তুহিনদের বাড়ির সামনে একটা প্রকাণ্ড কাঠগোলাপের গাছ। কাঠগোলাপের গাছ সাধারণত এত বড় হয় না। এই গাছটা হুলস্থুল বড় । ফুল যখন ফোটে তখন গন্ধে চারদিক ম ম করে । তুহিনদের বাড়ির সামনে দিয়ে যারা যেত তারা অবশ্যই কিছুক্ষণের জন্যে থমকে দাঁড়াত।


একি কান্ড

টুকুন তার মিথ্যা চালিয়েই যাচ্ছে। তবে টুকুন কোন মিথ্যা বলছে না, ইদানিং তার সাথে একটা কাক গল্প করে এটাতে মিথ্যার কি থাকতে পারে আর এটা অবিশ্বাস করারই বা কি আছে বুঝতে পারেনা টুকুন। প্রতি সকাল বেলায় কাক এসে তার সাথে বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলে। এমনকি জন্মদিনেও কাক তাকে উপহার দিয়েছে ঝোং এর বাচ্চা। যেটাকে চোখে দেখা যায়না তবে সে কাগজ খায় কিন্তু সবার সামনে খায়না। টুকুন প্রমাণ পেয়েছে যে সত্যি সত্যি ঝোং এর বাচ্চা আছে। কিন্তু একদিন প্রচন্ড শাস্তির কোপে পড়ে টুকুন যখন স্বীকার করতে বাধ্য হয় ঝোং এর বাচ্চা এবং কাকের কথা বলা পুরাটাই তার কল্পনা ঠিক তখনই তার বাবা পা ঝোং এর বাবার অস্তিত্ব পায়। সত্যিই অসাধারন কাহিনী, আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।


টগর অ্যান্ড জেরি (হার্ডকভার)

টগর সোফায় আধশোয়া হয়ে টিভিতে কার্টুন চ্যানেল দেখছিল। কার্টুন চ্যানেল দেখার সময় তার চোখ আনন্দে ঝলমল করে। আজ তার চোথে কোনো আনন্দ নেই। খুব মন দিয়ে সে যে কিছু দেখছে তাও না । ’টম এন্ড জেরি’ হচ্ছে। যথারীতি টম নামের বিড়াল টা জেরি নামের ইঁদুরকে দৌড়াচ্ছে। 


ভৌতিক অমনিবাস (হার্ডকভার)

মিসির আলি সাহেবকে ‍যদি জিজ্ঞেস করা হয়- আপনি ভূত বিশ্বাস করেন তিনি তৎক্ষণাৎ বলবেন ”না”। যুক্তিতে ভূত আসে না। হিমুকে এই প্রশ্ন করলে, হিমু বলবে- অবশ্যই ভূত বিশ্বাস করি। যুক্তি শেষে কথা নয়- জগতের অনেক রহস্যই যুক্তির বাইরে ।


গোলকধাঁধায় কাকাবাবু (হার্ডকভার)

বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকাবাবু শুনতে পেলেন একটা কোকিলের ডাক। এখন সকাল সাড়ে পাঁচটা। ঠিক সকালও বলা যায় না, ভাল করে ভোরই হয়নি, আলোর সঙ্গে মিশে আছে খানিকটা অন্ধকার। কাকাবাবু দাঁড়িয়ে একটুক্ষণ কোকিল আছে, মাঝে মাঝেই তাদের ডাক শোনা যায়।


ঠাকুমার ঝুলি(বাঙ্গালার রূপকথা) (হার্ডকভার)

দুয়োরাণী শিকড় বাটিতে বাটিতে কতকটুকু নিজে খাইয়া ফেলিলেন। তাহার পর, রূপার থালে সোনার বাটি দিয়া ঢাকিয়া, বড়রাণীর হাত দিলেন। মেজরাণী খানিকটা খাইয়া, সেজরাণীকে দিলেন। সেজরাণী কিছু খাইয়া কনেরাণীকে দিলেন। কনেরাণী বাকীটুকু খাইয়া ফেলিলেন।


সেনাপতি নিরুদ্দেশ (হার্ডকভার)

দুপুরে সের খানেক চালের ভাত । সেই সঙ্গে আস্ত একটা মাছের মুড়ো, দেড়সের পাঁঠার মাংস, নানারকম তরকারি আর প্রকাণ্ড এক বাটি দই । কে যেন তাকে বলেছিল সোনা থেলে শক্তি বাড়ে। তাই গয়নার দোকান থেকে খানিকটা সোনা পিটিয়ে কাগজের মতো পাতলা করে এনেছিল নগেনমামা। বিকেলে তিনপো ক্ষীরের সঙ্গে এক কুচি সোনার পাত থেয়ে ফেলত।


কিশোর উপন্যাস সমগ্র(৬টি উপন্যাস) (হার্ডকভার)

সত্যিকথা স্বীকার করতে দোষ নেই। উপন্যাস লেখা আমার কর্ম নয়। সেই ধৈৰ্য, সেই ক্ষমতা আমার নেই। শুধু মাত্র কিশোরদের জন্যে কেন, বড়দের জন্যে কোনো উপন্যাস লেখার কথা ভাবলে আমার গায়ে জ্বর আসে, আমার ডানহাতের তর্জনীতে আঙুলহারা হয়। তবু মেরেকেটে মাপজোক করে ছোটেদের জন্যে ছয়টি আখ্যায়িকা রচনা করেছিলাম, যেগুলো খুব বড় না হলেও সাধারণ গল্পের চেয়ে বড়, যেগুলোর হেরফের আছে, দিগ্বিদিক আছে। এগুলো নিশ্চয় উপন্যাস নয়, উপন্যাসিকা। এর অধিকাংশ আনন্দমেলার প্রাতঃ-স্মরণীয় সম্পাদক নীরেন্দ্ৰনাথ চক্রবর্তী আমাকে গলায় গামছা বেঁধে লিখিয়েছিলেন। তাকে উৎসর্গ করলাম। এই উপন্যাস সমগ্ৰ। - ১ লা বৈশাখ, ১৪০১


ভাবা সমগ্র ২ (হার্ডকভার)

রায়বাড়ির বাগান-গাছপালা সকালের সোনা রোদে ঝিকমিক করছে। দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে ভাবা একদৃষ্ঠে তাকিয়ে আছে পাশের ছাদের কার্নিশের দিকে। নিচের লনে হঠাৎ ছুটোছুটি জুড়ে দিয়েছে শিম্পাঞ্জি ‘কেলো’, অ্যালসেশিয়ান ‘রাজা’ আর ভালুক ‘বালু’। তাদের দিকে তাকিয়ে মিনি ও পুষি বেড়াল দুটোও নানান সুরে একনাগাড়ে ডেকে চলেছে।


ছোটদের বারো রকম (কলকাতা বইমেলা ২০১৬)(ছোটদের শেষ গল্পগ্রন্থ) (হার্ডকভার)

হাসি-মজা-ভৌতিক-রহস্য এমন একডজন
নানাস্বাদের ছোটদের গল্প।
প্রতিটি গল্পই টাটকা-তাজা, এর আগে কোনও
বইয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। সঙ্গে ফাউ-- সুস্বাদু
স্মৃতিচারনণ-- আার ছোটবেলা।
‘ছোটদের বারো রকম’ অকালপ্রয়াত প্রিয়
সাহিত্যিক সুচিত্রা ভট্টাচার্যের
লেখা ছোটদের শেষ গল্পগ্রন্থ।


আগ্নেয়গিরির পেটের মধ্যে (হার্ডকভার)

তার বিচারের ক্ষেত্রে সাক্ষী দিতে কাকাবাবু এসেছেন আফ্রিকায়। অন্য সাক্ষী হল পবনরতন লোহিয়া। প্রথমে পবনরতন লোহিয়ার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে তাকে তুলে নিয়ে আসে ফিলিপের ভাই রবার্ট, যে নিজেও ভাইয়ের ব্যবসায় জড়িত। এরপর কাকাবাবু আফ্রিকায় পৌঁছুলে নানা ফন্দি ফিকির করে তাকেও নিয়ে আসা হয় পবনরতনের কাছে। দুই বন্দির জায়গা হয় তানজিনিয়ার গোরংগোরো আগ্নেয়গিরিতে। শেষ পর্যন্ত কি হবে কাকাবাবু আর পবনরতনের? তাঁরা কি বেঁচে ফিরতে পারবেন নাকি সিংহের খাদ্যে পরিণত হবেন? সেই উত্তর মিলবে এই উপন্যাসের শেষে। খুবই ঘটনাবহুল এই উপন্যাসটি। তবে সেই তুলনায় অ্যাডভেঞ্চার আর টানটান উত্তেজনার সিচুয়েশন ছিল খুবই কম। সন্তু-জোজোকে মাত্র একটা পরিচ্ছেদে দেখা গেছে কিন্তু তাদের সাথে সরাসরি এই কাহিনীর কোন যোগ ছিল না।


স্বপনকুমার ২০টি গোয়েন্দা উপন্যাস - ৩ (হার্ডকভার)

খাঁ-খাঁ-করা মোমিনপুরের মাঠের আশপাশ দিয়ে দিনের বেলাতেও লোকে চলতে ভয় পায়। তার কারণ অন্য কিছু নয় - কারণ হচ্ছে কলঙ্কিনীর ভয়। লোকে বলে, কলঙ্কিনী লীলাবতীর আত্ন আজও নাকি বিলের আশপাশে ঘুরে বেড়ায় মাঝরাতে। গভীর রাতে লীলাবতীর সেই প্রেতাত্মার কান্না ভেসে যায় দূর থেকে দূরান্তরে। 


কিশোর সাহিত্য সমগ্র- ১ম (হার্ডকভার)

এখানকার হাওয়ার যেন ভয়ঙ্কর দাঁত আছে, শরীর কামড়ে ধরে একেবারে। সন্তু কাকাবাবুর সঙ্গে একবার কাশ্মীরেও গিয়েছিল, কিন্তু সেখানকার শীতের সঙ্গে এখানকার শীতের যেন তুলনাই হয় না। হওয়ার ভয়ঙ্কর দাঁত আছে, এ কথাটা সন্তুরই মনে পড়েছিল। গরম জামা- কাপড় দিয়ে শরীরের সব জায়গা ঢাকা যায়, 


কিশোর উপন্যাসসমগ্র (হার্ডকভার)

এ বাড়ির নিয়ম হচ্ছে যাদের বয়স বারোর নিচে তাদের বিকেল পাচঁটার আগে ঘরে ফিরতে হবে। যাদের বয়স আঠারোর নিচে তাদের ফিরতে হবে ছ’টার মধ্যে। খোকনের বয়স তেরো বছর তিন মাস। কাজেই তার বাইরে থাকার মেয়াদ পাঁচটা। কিন্তু এখন বাজছে সাড়ে সাতটা। বাড়ির কাছাকাছি এসে খোকনের বুক শুকিয়ে তৃষ্ণা পেয়ে গেল।


শিশু-কিশোর গল্পসমগ্র (হার্ডকভার)

হুমায়ূন আহমেদ এর রচনার চমৎকারিত্ব ধরা পড়েছে তার ছোট গল্পে- সে বড়দের কিংবা ছোটদের যাই হোক। এজন্যেই বড়-ছোট সকলের কাছেই তার রচিত শিশুসাহিত্য সমান জনপ্রিয়।

সূচিপত্র
* তিনি ও সে
* বোকাভূত
* মিরখাইয়ের অটোগ্রাফ
* রুঁরুঁর গল্প
* মোবারক হোসেনের মহাবিপদ
* একটি ভয়ংকর অভিযানের গল্প
* ভূত মন্ত্র
* পানি-রহস্য
* কানী ডাইনী
* রানী কলাবতী
* বোকা দৈত্য
* মিতুর অসুখ
* আলাউদ্দিনের চেরাগ
* বনের রাজা
* হলুদ পরী
* নীল হাতী
* একটি মামদো ভূতের গল্প
* আকাশপরী
* পরীর মেয়ে মেঘবতী
* চেরাগের দৈত্য এবং বাবলু
* গোবর বাবু
* নিউটনের ভুল সূত্র
* নিমধ্যমা
* বড়মামা এবং রাজকুমারী সুবর্ণ রেখা
* লোকটি
* জাদুকর
* এংগা, বেংগা, চেংগা
* রাজার কুমার নিনিত
* কাকারু


সিন্দুক ও প্রতিমা রহস্য (হার্ডকভার)

গোপন কুঠুরি থেকে জমিদারবাড়ির গৃহলক্ষ্মীর বহুমুল্য গয়না চুরি হয়ে গেল রহস্যজনকভাবে। নিপাট ছাপোষা জয়গো পালের সস্তার জুতোগুলো একের-পর-এক চুরি হতে থাকে। কে যেন রাতের অন্ধকারে বাড়ির পোষা কুকুরের ধড় আর মুন্ডু আলাদা করে ভাসিয়ে দেয় খালের জলে|..
কর্নেল নীলাদ্রিশেখর সরকার, প্রকৃতিবিদ ও রহস্যসন্ধানী চলে এলেন জয়ন্তকে নিয়ে। সঙ্গে আছেন রিটায়ার্ড পুলিশকর্তা হালদারমশাইও।
তীব্র বুদ্ধির আলোয় ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় রহস্যের কুয়াশা, অপরাধী ধরা পড়ে। রহস্য-রোমাঞ্চে ঠাসা দু-দুটি রহস্য উপন্যাসঃ ‘ঠাকুরদাদার সিন্দুক রহস্য’ বই হয়ে বেরোল এই প্রথম।


চিকিৎসা বিজ্ঞানের আজব কথা (১৫টি তথ্যপূর্ণ অধ্যায়) (পেপারব্যাক)

রোগ যেমন রকমারি আছে, তার প্রতিকারও আছে অনেক রকম। আজকাল চিকিৎসার জন্য আগেকার মতো প্রেশক্রিপশন বড় একটা লিখতে হয় না। দোকানে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষাও করতে হয় না ওষুধ তৈরির জন্যে। ওষুধ তৈরিই আছে—পিল, ক্যাপসুল, পেস্ট, ইনজেকশন এইসব। এটা চিকিৎসা-বিজ্ঞানের এক চমকপ্ৰদ কৃতিত্ব, সন্দেহ নেই। কী করে অল্প সময়ের মধ্যে এই সাফল্য এল, সে এক তাজ্জব ব্যাপার।
আজকের দিনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অদ্ভুত সব আবিষ্কার সম্বন্ধে অজ্ঞ থাকা কাজের কথা নয়। আকস্মিক দুর্ঘটনা সকলের জীবনেই ঘটতে পারে, ব্যাধিও যে কোনও সময় আক্রমণ করতে পারে। এর প্রতিকারের জন্য ডাক্তার আছেন একথা সত্যি। কিন্তু ডাক্তার তো আমাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে বেড়াতে পারেন না! কাজেই ব্যাধির প্রারম্ভিক চিকিৎসা, কোন রোগের কোন ওষুধ এটা মোটামুটিভাবে আমাদের অল্প বয়স থেকেই জানা দরকার।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের আজব কাহিনীগুলি এই বইতে কিশোর বয়স্কদের জন্য গল্পের মতো করে লেখা হয়েছে।
এই বইখানি লিখতে আমার পিতা এবং পিতৃবন্ধু অধ্যাপক ক্ষিতীন্দ্রনারায়ণ ভট্টাচাৰ্য আমাকে নানাভাবে সাহায্য করেছেন। সেজন্য আমি তাঁদের কাছে বিশেষভাবে ঋণী।


বাহাদুর বেড়াল সমগ্র (কমিক্স সমগ্র) (হার্ডকভার)

 বাহাদুর বেড়াল সমগ্র তার মধ্যে একটি । লেখক তার ছবি আকার যোগ্যতা দিয়ে শিশুদের জন্য কার্টুন এবং কমিক তৈরী করেন । তিনি বুঝেন একটি শিশু কি ধরনের বই পছন্দ করবে । বাহাদুর বেড়াল সমগ্র বই টি একটি বিড়াল এর নানা কার্যকলাপ নিয়ে বানিয়েছেন । প্রতিটি ছবির সাথে ক্যাপশন আকারে বিড়ালের কথা গুলো যোগ করে দিয়েছেন যা শিশু রা দেখে এবং পড়ে অত্যন্ত আনন্দিত হবে । বাহাদুর নামক বিড়াল কখন কি করে এর বিভিন্ন ঘটনা অনেক সুন্দর করে সহজ সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় লেখক বর্ননা করেছেন যা শিশু সমাজের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে বলে মনে হয় । বইপড়ার মাধ্যমে বিনোদন দেওয়ার জন্য বইটি শিশুদের জন্য অত্যান্ত উপযোগী