Categories


ছোটদের সাধারণ জ্ঞানের কুইজ

জ্ঞান অপরিসীম আর জ্ঞানের ভান্ডারও অফুরন্ত। ঐ ভান্ডার থেকে জ্ঞান আহরণের চর্চা মানুষকে করতে হয় নিরলসভাবে। ছেলেবেলা থেকেই শুরু করা বাঞ্ছনীয়। জ্ঞান লাভের পথ এবং পদ্ধতিও বহু বিচিত্র। এসব দিক বিবেচনা করে নানা বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনের সহায়ক ছোটদের উপযোগী কিছু কিছু তথ্য, উপাত্ত এবং তত্ত্ব সংকলিত করে প্রকাশিত হল ‘ছোটদের সাধারণ জ্ঞানের কুইজ’ গ্রন্থটি। এটি মৌলিক গ্রন্থ না হলেও একে ছোটদের উপযোগী সহজ-সরল ও প্রাঞ্জল ভাষা ব্যবহারের প্রতি লক্ষ্য রেখে অনেকটাই নতুন অবয়বে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। ক্ষুদে পাঠকদের জন্যে রচিত হলেও যে কোন জ্ঞানান্বেষা পাঠকই এর দ্বারা সামান্য হলেও উপকৃত হবেন বলে আশা রাখি। আর সেটা হলেই আমাদের শ্রম সার্থক হবে ।


আইনস্টাইনের সহজ পাঠ

সূচিপত্র
* সূচনা সংলাপ
* আইনস্টাইনের সহজ পাঠ
* পরম্পরবিরোধী পরীক্ষণ
* সময়ের হেঁয়ালি 
* আপেক্ষিকতার আপাতবিরুদ্ধ সত্যসমূহ
* আপনি কি আপনার আকৃতি সম্পর্কে নিশ্চিত?
* চতুর্থমাত্রা পরিচয়
* চতুর্থমাত্রা হিসেবে সময় 
* কীটের চোখে পৃথিবী
* সময়কে পেছনে ফেরানো
* চলচ্চিত্রের অধিবিদ্যা
* বিশ্বের স্বকেন্দ্রিক মতবাদ
* অ-ইউক্লিডীয় জ্যামিতি
* সহজ কিছু উদাহারণ
* গ্রহণ পর্যবেক্ষণ
* কে এই আইনস্টাইন?
* ওজনহীনতার কারণ
* মাধ্যাকর্ষণের বিকল্প
* যান্ত্রিক বনাম গাণিতিক চিন্তাধারা
* আলোর ওজন
* পরিবর্তনশীল মতবাদ এবং স্থির ঘটনা
* বৈজ্ঞানিক নিয়ম বনাম সামাজিক বিধান
* স্থান,কাল আর মহাকর্ষ -ড. আলবার্ট আইনস্টাইন
* আইনস্টাইনের তত্ত্বের উপর অন্যান্য প্রকাশনা
* নিঘণ্ট


ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জনের কৌশল

কিন্তু যারা বড় হওয়ার আকাংখায় বিভাের থাকে, তারা এক সময় সত্যিকারভাবে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে পারে। বন্ধুদের সাথে মূল্যবান সময়কে অবহেলায় বরণ করার কারণে অনেকের ছাত্রত্ব ও বাতিল হয়ে যায়। যার ফলে সমাজ জীবনে তাকে লাঞ্ছনা সহকারে পথ চলতে হয়। তার জন্য ভবিশ্যত জীবনে শুধুই অন্ধকার ও হতাশা জাগ্রত হয়। যার কারণে সে জীবনের প্রত্যেক মুহুর্তে শুধুই ব্যার্থতার গ্লানী নিয়ে পথ অতিক্রম করে থাকে। কিন্তু যারা ছাত্র জীবনের মহামূল্যবান সময়কে নিজ শিক্ষা ব্যবস্থায় নিমজ্জিত করে রাখতে পারে তার জন্যই আগামী দিনগুলাে ফুল সজ্জিতভাবে অবস্থান করবে। এই পৃথিবী তাকে বরণ করে নেওয়ার জন্য স্বাগতম জানাবে। একটি বিষয় ছাত্র-ছাত্রীদের খেয়াল রাখা দরকার তা হলাে আপনি যাই শিখবেন, যার কাছে শিখবেন, তিনি যেনাে হন আদর্শের শিক্ষক। কারণ শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের ছাত্র-ছাত্রীরাও শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে পারে। তাই পরখ করে নিবেন আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে কোন শিক্ষকের কাছে বিদ্যার্জন করবেন।


মস্তিষ্কের ক্যানভাস

এ বইটা গল্পের নয় কিংবা দর্শনেরও নয়। সাংঘর্ষিক অনুভূতির সংকলন বলা যেতে পারে। নাগরিক জীবনে প্রতিনিয়ত অনেক কিছু দেখেও না দেখার ভান করার বোকামি চতুরতার অসহায় বহিঃপ্রকাশ। কেউ অনুভূতি লুকিয়ে রাখে, কেউ চুপচাপ ব্যক্তিগত ডায়েরিতে লিখে রাখে, কেউবা ইন্টারনেটে প্রকাশ করে সারা পৃথিবীকে জানিয়ে দিতে চায়। বইয়ের কোথাও কোনো ধারাবাহিকতা নেই, নেই কোনো পক্ষপাত। একবার ঘর্মাক্ত রিকশাচালকের মাথায় বয়ে চলা কষ্টের কথা বলা হয়েছে তো আরেকবার শিল্পাঞ্চলের জ্যামে। নিজের বিশাল পাজেরো গাড়িতে বিরক্তি নিয়ে বসে থাকা শিল্পপতির মাথায় কী চিন্তা চলছে তা বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে। কখনো নারীর দৈনন্দিন সংগ্রামের কথা আবার কখানো। ক্রিকেটে জেতার আনন্দ আর ফুটবলে হেরে যাওয়া নিয়ে আক্ষেপ করা হয়েছে। বাংলাদেশকে নিয়ে। একবার অনেক আশাবাদী আবার পরেরবার হতাশার কথা বলা হয়েছে। সাধারণ বাংলাদেশি মস্তিষ্কে নিউরন সেলের বিক্রিয়াগুলোকে কালো হরফে আঁকার চেষ্টায় এই বই।