Categories


বাচ্চা খেতে না চাইলে কি করবেন

শিশুদের খাবার নিয়ে লেখা দরকারি একটি বই। বাচ্চাহ খেতে না চাইলে কি করবেন। বাচ্চাকে খাওয়ানোর টিপস, ৬ থেকে ১২ মাস বয়সী শসিহুর খাবার , ১২ থেকে ২ বছর বয়সী শসিহসুর খাবার , ২ বছরের পর থেকে শসিহুর খাবার , বাচ্চা কততুকু পানি খাবে, লবন খাবে, বুদ্ধি বাড়ানোর খাবার, ওজন বাড়ানোর, রক্ত বাড়ানোর খাবার, কাহাব্র নিয়ে বিভ্রান্তি-- আনারস আর দুধ কি একসাথে খাওয়া যায়? হাসের না মুরকির ডিম ভালো।


মিসির আলির অমীমাংসিত রহস্য (হার্ডকভার)

এসব বিচিত্র বা অলৌকিক ঘটনার ভিতরে কোন আসল সত্য লুকিয়ে নেইতো? ওসমান গনি বিশিষ্ট বেহালা বাদক ও শিল্পপতি। আজকের এই অবস্থান তিনি অনেক সংগ্রাম করে অর্জন করেছেন। তিনি যখন বিয়ে করেন তখন তাঁর বয়স মাত্র একুশ স্ত্রীর বয়স পনের। তখন তাঁর দুর্দিন চলছে। হাতে টাকা-পয়সা নেই। পরের বাড়িতে আশ্রিত। নানান দুঃখ কষ্টে দিন যাচ্ছে। এমন সময় কনসিভ করেন তাঁর স্ত্রী। নতুন শিশুকে পৃথিবীতে আনা বোকামি হবে বিধায় তারা শিশুটিকে নষ্ট করে ফেলেন। একসময় অর্থকষ্ট দূর হলেও সন্তানের অভাব তাঁদের রয়েই যায়। তাঁর স্ত্রীর সন্তানধারণের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় বিধায় তারা সে-অভাব পুরনে একটি বাচ্চা ছেলে দত্তক নেয়। আশ্চর্যের ব্যাপার হল তখন তার স্ত্রী আবারও কনসিভ করল এবং একটি ফুটফুটে মেয়ে জন্ম নিল।


বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল (হার্ডকভার)

বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান,
আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান।
মেঘের ছায়ায় অন্ধকারে রেখেছি ঢেকে তারে
এই-যে আমার সুরের ক্ষেতের প্রথম সোনার ।
আজ এন দিলে, হয়তো দিবে না কাল-
রিক্ত হবে যে তোমার ফুলের ডাল।
এ গান আমার শ্রাবণে তব বিস্মৃতিস্রোতের প্লাবনে
ফিরিয়া ফিরিয়া আসিবে তরণী বহি তব সম্মান।


হরতন ইশকাপন (হার্ডকভার)

মিসির আলিকে চেনেনা এমন পাঠক খুব কমই আছেন। চাক্ষুস দেখিনি, পরিচয় নেই, কিন্তু কত জানাচেনা এই লোকটি। দীর্ঘদিনের জানা। ‍ওর হাসি-খুশিতে আনন্দ পাই, ব্যাথায় হই ব্যাথিত । মানব জীবনের রূপ-রস-রহস্য ও হাসি-কান্না-বেদনার অপূর্ব এক প্রকাশ এই মিসির আলি ও তার পার্শ্ব চরিত্র। জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদ-এর অপূর্ব সৃষ্টি এই মিসির আলি। হরতন ইশকাপন মিসির আলি সিরিজের বইগুলোর মধ্যে অত্যুজ্জ্বল সৃষ্টি। হরতন ইশকাপন-এ মিসির আলির সঙ্গে যোগ দিয়েছে যাদুবিদ্যায় পারদর্শী মনসুর, মানসিক রোগী রেবু, বাড়িওয়ালা আজমল সাহেব ও কাজের মেয়ে আঁখিতারা।


রোবটিক্স এবং মাইক্রোকন্ট্রোলার

মাইক্রোকন্ট্রোলার দিয়ে কি হয়?

এই প্রশ্নের উত্তর একটি উদাহরণ দিয়ে বােঝানাে যাক। ধরা হল, আমরা একটি রিজার্ভ ট্যাঙ্ক থেকে পানি ছাদে উঠানাের প্রক্রিয়াটি স্বয়ংক্রিয় করতে চাই। নিচের ট্যাংকের পানির পরিমাণ একটি নির্দিষ্ট লেভেলের উপরে থাকলে এবং ছাদের উপরের ট্যাংক এর পানির পরিমাণ একটি নির্দিষ্ট লেভেলের নিচে থাকলে মােটর নিজে নিজে চালু হয়ে যাবে এবং এই ঘটনার উল্টোটি হলে মােটর বন্ধ হয়ে যাবে। এই কাজটি আমরা মাইক্রোকন্ট্রোলার দিয়ে করতে পারি। সে ট্যাংক থেকে নির্দেশ গ্রহণ করে নেবে এবং প্রয়ােজন অনুযায়ী মােটরে খুব সহজেই নির্দেশ দিতে পারবে। এই নির্দেশ হল প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের ইলেকট্রিক সিগন্যাল।


সূফী তত্ত্ব বা মারেফাতের গোপন বিধান

সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ জন্য ,যিনি মানুষকে শুধু তাঁরই ইবাদত বন্দেগী করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর অসংখ্য দরূদ ও সালাম, যাঁর উসিলায় আমরা আমলের ইলিম পেয়েছি এবং যা্ দ্বারা পরকালে মুক্তি পেতে পারি। ইসলামের মহান আদর্শ আমাদের সম্মুখে থাকা সত্বেও আমরা অনেক কাজে ইসলাম বিরোধী লোকদেরকে অনুকরণ করতে শিখেছি। বিশেষ করে যারা পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে তাদের অনেকেই ইসলামের পথে আছেন তারা বাজারের বিভিন্ন রকম ভুল তথ্য যুক্ত বই পুস্তক পড়ে বিপদগামী হচ্ছেন। তাই সবদিক বিবেচনা করে, মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে আমি বিভিন্ন সহীহ কিতাব যেমন আর রুহ, শরীয়ত ও মারেফাত সম্পর্কিত মাওলানা আশ্রাফ আলী থানভী (রঃ) ও ইমাম গাজ্জালীল বিভিন্ন কেতাবের অংশ থেকে এ গ্রন্থটি সংকলন করেছি। এ কিতাব প্রণয়নে যারা কঠোর শ্রম ও কষ্ট স্বীকার করে বিভিন্ন প্রকারে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন, তাদের প্রত্যেককে তাঁর অশেষ রহমত মাগফিরাত দান করেন এবং খাতেমা বিল খায়ের নছীব করেন। আর তাঁর প্রিয় হাবীব হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মহব্বত দ্বারা তাদের ও আমাদের ক্ববরকে সিক্ত ও জিন্দা করে দেন। এ কেতাবখানা পাঠ করে মুসলিম সমাজ উপকৃত হলে আমার ও আমাদের শ্রম সার্থক হবে বলে আমি আশা রাখি।


দ্য মহাভারত সিক্রেট (পরিবর্তীত নতুন সংস্করণ) (হার্ডকভার)

প্রতিটি পদে পদে ধাঁধা এবং আবিষ্কার পাঠককে চমকিত করতে বাধ্য। সময়ের সাথে সাথে বোঝা যাবে বইয়ের নাম মহাভারত সিক্রেট রাখার সার্থকতা। মহাভারতের কি সেই গোপন রহস্য?? বিমান পর্বের কথা জানা গেলেও কি ছিল সেই পর্বে?? কেনই বা মহাভারতের এই পর্ব বিলীন করে দেওয়া হয়েছে এবং গোপন রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা হচ্ছে?? বইয়ের প্রতিটি পদে পদে বিজয় এবং তার দলের উপর আল কায়দা, এল ই টির আক্রমণ, এবং সেই আক্রমণ থেকে বেঁচে নতুন ধাঁধা সামাধান করার করার ঘটনাগুলো আপনাকে শিহরিত করবে নিশ্চিত।


বাবু - ১ (পেপারব্যাক)

প্রচ্ছদ দেখলেই বোঝা যায় বাবু হাসির কমিকস। COMIC STRIP এর আকারে অনেক খণ্ডগল্প আছে যেগুলো কমবেশি হাস্যরসের আঁধার। রঙ এবং আঁকার ধরন একেবারে সামঞ্জস্যপূর্ণ। প্রতিটি স্ট্রিপের WIT খারাপ না মোটেও। বাবু এক কলেজ পড়ুয়া আধুনিক যুবক যে বাবা-মা-বোন এর স্নেহ সুরক্ষায় থেকে জীবনের সব আনন্দ বুঝে নিতে চায়। আদতে, বাবু আমাদের জীবনের সেই CAREFREE অধ্যায়ের প্রতিফলন। প্রতিটা গল্পে অল্পবয়সের হাল্কা চিন্তা ও তার ফলাফল সবাইকে বেশ আনন্দ দেবে।


একাত্তর এবং আমার বাবা (হার্ডকভার)

ধান ভাণতে শিবের গীত গাইছি, মুলবিষয়ে ফিরে আসি। এ বইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক, এখানে আমরা দেখতে পাবো এক অন্য হুমায়ূন আহমেদকে। যে হুমায়ূন আহমেদকে আমরা চিনি “গল্পের জাদুকর” হিসেবে, তখনো তিনি তা হয়ে ওঠেননি। “একাত্তর এবং আমার বাবা” বইয়ে তাঁর লেখার হাত অনেকটাই কাঁচা, কিন্তু বাবার জন্যে তীব্র আকুতি, প্রচন্ড ভালোবাসা প্রতিটি অক্ষরের মধ্যেই ছিলো প্রবল। আরেকটি বিষয়, বইটির সাথে মূল পাণ্ডুলিপির স্ক্যান করা কপিও সংযুক্ত করা হয়েছে। মানে, এক পৃষ্ঠায় থাকবে টাইপ করা অক্ষর, পাশের পৃষ্ঠাতেই পাওয়া যাবে মূল পাণ্ডুলিপি, হুমায়ূন আহমেদের হাতে লেখা পাণ্ডুলিপি।


কোরআন ও বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে পর্দা (হার্ডকভার)

আরেক শ্রেণীর লােকের নিকট এটি একটি সমালােচনার বিষয়। তাদের ভাষায়, সেকেলের গােড়ামী চিরতরে বন্ধ হােক। এটি সকল প্রকার প্রগতি ও উন্নতির অন্তরায়, তাই একে সমাজের সর্বস্তর থেকে বাদ দিতে হবে। পর্দার দ্বারা মানুষের স্বহজাত ধর্মে আঘাত করা হয়, তাই তারা প্রকৃতির সন্তান হিসাবে বেঁচে থাকতে চান । যথেচ্ছা যৌনাচার, বিজ্ঞাপনে নারীর মাংসল দেহ প্রদর্শনী, সর্বত্র নারীকে ভােগের সামগ্রী বানিয়ে তাদের দ্বারা ফায়দা লুটতে চায়। পর্দার মূল কথা হচ্ছে, পর পুরুষের সামনে নারীদের রূপ লাবণ্য প্রকাশ না করা । এমনিভাবে পুরুষদের জন্যও পর্দা সংক্রান্ত বিধান রয়েছে। পর্দার বহু অর্থ হতে পারে, কেবল বাহ্যিক পর্দাই যে সীমাবদ্ধ তা নয় বরং মনের পর্দাও একটি বিরাট স্থান দখল করে আছে। এমনিভাবে কথা, কাজ, বাচন ভঙ্গি, দৃষ্টি, আচার। আচরণ, মােটকথা সব কিছুতেই ক্ষেত্র বিশেষ পর্দার বিধান প্রযােজ্য। এমনিভাবে মুহরিমদের সাথে এক রকম পর্দা ও গায়রে মুহরিমদের সাথে আরেক রকম পদার বিধান রয়েছে। নিজের মাতা, স্ত্রী, বােন, ভাই, বন্ধু, পিতা, পরিচিত, অপরিচিত সর্ব ক্ষেত্রে পর্দা করার বিভিন্ন স্তর রয়েছে।


মিসির আলি! আপনি কোথায়? (হার্ডকভার)

মিসির আলির ক্লাসের বক্তৃতার অংশ ”একজন মানুষ সারাদিনে কতগুলি শব্দ ব্যবহার করে জান? ষোল হাজার শব্দ। একটা বিড়াল দিনে দশ বারোটার বেশি শব্দ করতে পারে না। যদিও তার মুল আবেগ মানুষের মতই। আমরা বিড়ালকে আবেগশূন্য প্রাণী মনে করি। কেন মনে করি জান? মনে করি কারণ বেচারার ভুরু নেই। তোমরা মনে রেখো আমরা এবং অনুভূতি প্রকাশের জন্যে সবসময় ভুরু ব্যবহার করি। এখন বলতো এই গ্রন্থের অতি বিখ্যাত এক মহিলার ভুরু নেই। তিনি তাঁর আবেগ বিড়ালের মতই প্রকাশ করতে পারেন না। বল তার নাম কি? “মোনালিসা!” ভাল করে ছবিটা দেখ। বিড়ালের মত আবেগশূন্য মোনালিসা কিন্তু পৃথিবীর মানুষদের আবেগ ধারণ করছে। কে হাত তুলব? তুমি? বল কি বলবে?


একজন সাদাসিধে মা এবং অন্যান্য (হার্ডকভার)

আমার মনে হয় আমাদের বাংলাদেশ যে পৃথিবীর অন্য দশটা থেকে ভিন্ন তার একটা বড় কারণ মুক্তিযুদ্ধের পর এই দেশের অনেক মায়েরা ঘর থেকে বের হয়ে সংগ্রাম শুরু করেছেন। বেঁচে থাকার জন্যে সেই সংগ্রামের কথা কতজন জানে? মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধক্ষেত্রে যে যুদ্ধ করেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের দেশের সেই মায়েদের যুদ্ধ তাঁদের থেকে কোনো অংশে কম নয়, আমরা কি সেটা মনে রাখি? একদিন যখন বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়ারে তখন আমরা কি বাংলাদেশের সেই অসংখ্য মায়েদের কথা স্মরণ রাখব? যে সাদাসিধে মায়েরা সন্তানদের রক্ষা করার জন্যে সিংহীর সাহস নিয়ে কঠিন পৃথিবীর মুখোমুখি হয়েছিলেন? বুক আগলে তাদের রক্ষ করেছিলেন। আমি আজকে আমার নিজের মায়ের সাথে সাথে বাংলাদেশের এ রকম অসংখ্য মায়েদের কাছে একটুখানি ভালোবাসা, একটুখানি শ্রদ্ধা পৌঁছে দিতে চাই।


বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের যত প্রশ্ন

গণিত অলিম্পিয়াড হচ্ছে আজ এক যুগ ধরে।আমরা সাফল্যের সঙ্গে ১০টি আয়োজন শেষ করছি। প্রতিবছরই শিক্ষার্থীরা আমাদের কাছে জানতে চায়, অলিম্পিয়াডের প্রশ্ন কেমন হবে।আমরা কখনো ওয়েবসাইট দেখতে বলি, কখনো পুরোনো পত্রিকা দেখতে বলি।এবার আমরা সহজে বলতে পারব, ‘পুরোনো প্রশ্ন দেখতে চাও? এ বইটি দেখো!’অনেক চেষ্টার পর এই গণিত অলিম্পিয়াড প্রশ্ন সংকলন বইটির কাজ সমাপ্ত হলো। গণিত অলিম্পয়াড সাধারণ পাঠ্যবই থেকে কিছুটা ভিন্ন। নমুনা প্রশ্ন থাকলে গণিত অলিম্পিয়াড সম্পর্কে ধারণা পেতে এবং গণিত অলিম্পয়াডের জন্য প্রস্তুতি নিতে সুবিধা হয়। সে কারণে এ বইটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে এখন পর্যন্ত হয়ে যাওয়ার সব গণিত অলিম্পিয়াডের প্রশ্ন রয়েছে।আঞ্চলিক, জাতীয় ও ক্যাটাগরি অনুসারে প্রশ্ন সাজানো রয়েছে। ফলে প্রয়োজনীয় প্রশ্ন খুঁজে পেতে পাঠকদের সুবিধা হবে।বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের এক যুগ শেষ হয়েছে। এর মধ্যে হয়েছে আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে অনেক আয়োজন।সব অলিম্পিয়াডের প্রশ্ন একসঙ্গে রাখাই তাই বিশাল ব্যাপার। তবে সব প্রশ্ন রাখা হয়নি।বাছাইও করা হয়েছে।অনেকই হয়তো বলবেন, প্রশ্নের সঙ্গে সমাধান দিয়ে দিলে ভালো হতো। আসলে গণিত অলিম্পিয়াড একটি আদর্শের ওপরে দাঁড়িয়ে আছে যে প্রশ্ন যেন কখনো পুরোনো না হয়।সমাধান দিয়ে দিলে তো হয়েই যেত, প্রশ্নগুলোও মলিন হয়ে যেত। বরং প্রশ্নগুলো নতুনই থাক। প্রতিদিনই গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে নতুন ছেলেমেয়েরা যুক্ত হচ্ছে। আর আমাদের ছেলেমেয়েদের মেধার ওপর আমাদের বিশ্বাস অনেক, এসব মামুলি সমস্যার সমাধান তারা করতে পারবেই।অনেক দিন ধরে এ বইটি প্রকাশের কথা আমরা ভেবেছি। চিন্তাটা প্রথমে এসেছে ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ নবীর মাথায়।কিন্তু গণিত অলিম্পিয়াড স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।আমাদের কোনো স্টোর রুমও নেই। ফলে ডকুমেন্টশনের অবস্থা সুবিধাজনক হয়।অধিকাংশ ক্ষেত্রে অলিম্পিয়াডের প্রশ্নগুলোর কোনো হার্ডকপি থাকে না, কারও কারও মেইলে সফটকপিগুলো পাওয়া যায়।আবার প্রথম দিকেরগুলোর হার্ড বা সফট কোনো কপিই নেই।আমাদের প্রথমবারের প্রশ্ন করেছিরেন স্বর্গত গৌরাঙ্গ স্যার।প্রশ্ন হয়েছিল সিলেটে।পরের কয়েক বছর জাতীয়-এর প্রশ্ন হয়েছে জাফর ইকবাল স্যারের বাসায়। সব প্রশ্ন জোগাড় করার উপায় এখন আর নেই। তার পরও একটা অসাধ্য সাধনে নেমেছিল গণিত অলিম্পিয়াডের সমন্বয়কারী বায়েজিদ ভূঁইয়া জুয়েল, একাডেমিক সমন্বয়কারী অভীক রায় ও সুমুর দক্ষিণ কোরিয়ায় অধ্যায়ানরত সুব্রত দেবনাথ।তাঁদের চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত সব জোগাড় করা গেছে। তবে আমাদের যত-না ইচ্ছ, তার চেয়ে বেশি ছিল তাম্রলিপির রনির তাগিদ।কাজেই এই বই প্রকাশের যদি কারও ধন্যবাদ পাওয়া দরকার, তাহলে সেটি রনি।গণিত অলিম্পিয়াডের কোনো কাজই পূর্ণতা পায় না আইয়ুব সরকারের হাত ছাড়া ।এ বইটি ও এর ব্যতিক্রম নয়।সবার সেকেন্ড ডিফারেনসিয়াল নেগেটিভ হোক।


দ্য সুলতান’স হারেম (সুলতান সুলেমান সিরিজের প্রথম বই) (হার্ডকভার)

ইতিহাস আমার খুবই পছন্দের একটা বিষয়। কিন্তু ইতিহাস নির্ভর বই কেন যেন আমাকে খুব একটা টানতো না। অন্ততপক্ষে এই বইটা পড়ার আগ পর্যন্ত না। অথচ ইতিহাস নিয়ে লেখা বই খুব বেশি না পড়লেও একেবারেই যে পড়া হয়নি তা নয়। হুমায়ূন আহমেদের মাতাল হাওয়া থেকে মধ্যাহ্ন, অথবা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সেই সময় থেকে প্রথম আলো। পাঠ্যপুস্তকে রক্তাক্ত প্ৰান্তর তো ছিলই। তবে বাংলা উপন্যাস পড়া হলেও ইংরেজি উপন্যাস পড়া হয়নি একেবারেই। সেদিক দিয়ে ‘দ্য সুলতান'স হারেম আমার প্রথম পড়া এবং প্রথম অনুবাদ করা হিস্টোরিকাল ফিকশন। বইটা অনেকটাই সংক্ষেপিত এবং পরিমার্জিত। তবে তাতে কাহিনীর কোথাও কোনো ছেদ পড়েনি বলেই আমার বিশ্বাস। অনুবাদ করতে খুব কষ্ট হয়েছে। তবে আনন্দও পেয়েছি খুব। বাকিটা এখন পাঠকদের হাতে। পাঠকরা যদি সাদরে গ্রহণ করেন তাহলেই আমার পরিশ্রম সাৰ্থক বলে ধরে নেবো । অনেককেই ধন্যবাদ দেওয়ার আছে। ফুয়াদ ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ছােট করব না। এই মানুষটার এনার্জি দেখে আমি অবাক হয়ে যাই মাঝে মাঝে। আদী প্রকাশনীর কর্ণধার। সাজিদ ভাইকেও একটা বড় করে। ধন্যবাদ। তিনি না বললে এই বই আমার অনুবাদ করাই হতো না। আর আরেকজনের কথা না বললেই নয়, সে আমার স্ত্রী। সংসারের অন্য সব কাজ ও নিজের হাতে তুলে না নিলে হয়তো আমি এই বই শেষ করতে পারতাম না । অনেক নিখুঁত করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু যেহেতু এটা আসমানী কিতাব না। তাই ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে। আশা করি, পাঠকবৃন্দ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ইমতিয়াজ আজাদ


মূলধারা’ ৭১ (হার্ডকভার)

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস রচনায় এই গ্রন্থ নিঃসন্দেহে মূল্যবান সংযোজন। লেখক মঈদুল হাসান একাত্তর সালের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পটভূমিতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক সকল মূল উপাদানকেই একত্রে তুলে ধরেছেন। এই সব উপাদানের সংঘাত ও সংমিশ্রণে কিভাবে সফল রণনীতির উদ্ভব ঘটেছিল সেই ইতিবৃত্ত এই বিবরণে রয়েছে। এগুলিকে তিনি হাজির করেছেন ঘটনাবিকাশের নিজস্ব ধারাবাহিকতায়, যতদূর সম্ভব নিরপেক্ষ সাক্ষ্য-প্রমাণসহ। এ ছাড়া অনেক ঘটনা ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগের কথা তিনি প্রকাশ করেছেন, যেগুলির অনেক কিছুই আজও অপ্রকাশিত, অথচ যেগুলি ছাড়া স্বাধীনতা যুদ্ধের গতিপ্রকৃতির কোন সঙ্গত ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায় না। এ জাতীয় বিবরণ সম্ভবত কেবল এই লেখকের পক্ষেই সম্ভব ছিল। কারণ প্রবাসে বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধ-সংক্রান্ত নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে এবং তাঁর পক্ষ থেকে ভারত সরকারের উচ্চতর নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ব্যাপারে লেখক ছিলেন বিশেষ আস্থাভাজন ব্যক্তি। তাঁদের দু’জনার মাঝে যোগাযোগ ছিল ঘনিষ্ঠ ও নিয়মিত। মুক্তিযুদ্ধকালের অনেক ঘটনার জন্যই লেখক এক নির্ভরযোগ্য সূত্র। একাত্তর সালে পাকিস্তানী বাহিনীর হত্যা, বর্বরতা ও সন্ত্রাসের ফলে ভারতে আশ্রয়প্রার্থী মানুষের সংখ্যা অকল্পনীয়ভাবে বেড়ে চলে। প্রথমদিকে প্রবাসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে পরিস্থিতি ছিল বহুলাংশেই অসংগঠিত ও বিশৃঙ্খলাপূর্ণ। সেই সময় প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ে কর্মরত থাকার ফলে আমি এই বিশৃঙ্খল ও অনিশ্চিত অবস্থা থেকে এই জাতির স্বাধীনতায় উত্তরণের জটিল প্রক্রিয়ায় কোন কোন দিক লক্ষ্য করার সুযোগ পেয়েছি। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি,আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের নয় মাসে তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন সকল ঘটনার কেন্দ্রে এবং অপরিসীম নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করে গেছেন। কিন্তু তাঁর নিজের ভূমিকা সম্পর্কে এই মিতভাষী মানুষটি প্রায় কিছুই বলে যাননি। ফলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসের অনেক খানিই আজও অনালোকিত। তার কোন কোন অংশে আলোকপাত করার ব্যাপারে মূলধারা:’৭১ সমর্থ হয়েছে বলে আমার ধারণা। তবে মঈদুল হাসান, সঙ্গত কারণেই সমগ্র বিষয়কে বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে উপস্থিত করেছেন পর্যাপ্ত গবেষণা ও অপ্রকাশিত নানা দলিলপত্রের ভিত্তিতে ঘটনার নিরপেক্ষ উপস্থাপনের উদ্দেশ্যেই।


বিবিসি জানালা ইংরেজি শেখার বই (১ম খন্ড)

সূচি

 

প্রয়োজনীয় ইংরেজি

* আপনার সঙ্গে পরিচিত হয়ে খুশি হলাম

* আপনি কী করেন?

* এখন সময় কত?

* আপনার প্রিয় খেলা কোনটি?

* আপনি কোথায় থাকেন?

* আপনার শখ কী?

* হরেক রকম খাবার

* আজ আবহাওয়া কেমন?

* আজ কত তারিখ?

* আপনি কি জানেন পোস্ট অফিস কোথায়?

* আমরা কখন দেখা করব?

 

কর্মক্ষেত্রে ব্যবহৃত ইংরেজি

* আপনি কি আজকের মিটিংয়ে আসবেন?

* আপনি কি জরুরি কাগজগুলো পেয়েছেন?

* আমি কি কিছু নমুনা দেখতে পারি?

* এই জিনিসটির দাম কত?

* আপনি কী করেন?

* আপনি কোথায় কাজ করেন?

* আমি কি অতিরিক্ত শিফটে কাজ করতে পারি?

* এখানে কতজন কাজ করেন?

* আপনার সঙ্গে পরিচিত হয়ে খুশি হলাম

 

শব্দ তালিকা


বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার

সূচিপত্র
*কাচ্চি বিরিয়ানি
*জংবাহাদুর
*গাছগাড়ি
*পীরবাবা
*হেরোইন-কারবারি
*মোরগ


অদ্ভুত তুমিহীনতায় ভুগছি (হার্ডকভার)

বাঙালি মুসলমান লেখকদের নিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যায় থাকেন সম্পাদকরা। এমনি পাতায় লেখার জন্য লেখকদের অনুনয় বিনয় থাকলেও, সম্পাদক লেখা চাইলে সেই লেখকই লাপাত্তা। লেখকের লেখার হাত হারিয়ে যায় অজুহাতে। তবে কিছু লেখক সবকালেই থাকেন হয়তো যাদের কাছে মুখ কালো করে ফেরে না কেউ। না সম্পাদকরা, না পাঠকেরা। স্রষ্টা তার সর্বোচ্চ ঢেলে দেয়েছেন তাদের। এই সময়ের সেইসব হাতেগোনাদের একজনকে আমি জানি। নাম, কাসাফদ্দৌজা নোমান। কী লেখেন না নোমান? গদ্য, পদ্য, রম্য আথবা ফেসবুক স্ট্যাটাস। নোমান সবখানেই তার নামের ‘মান’টুকু রেখে চলেছে। অসম্ভর শক্তি আর পাঠক টেনে রাখার ক্ষমতা নিয়ে নোমানের বিচরণ। কনসেপ্ট, কনটেন্ট, আইডিয়া, বহুমাত্রিকতা, সাহিত্যবোধ আর প্রাসঙ্গিকতার অবাক মিশেল থাকে নোমানের লেখায়। বাঙালি মুসলমান লেখকদের মধ্যে আরেকটা ব্যতিক্রম নিয়ে এসেছেন কাসাফাদ্দৌজা নোমান। তার নাম। সহজ সরল লেখকের নামের সরিতে নোমান দাঁড়িয়েছেন একটা কঠিন নাম নিয়ে। কঠিনেরে ভালোবেসে নোমান পাঠকের জন্য লিখছেন সরলতম লেখা। সাবলীল লেখার পূর্ণপ্রয়োগ আছে নোমানের ‘অদ্ভুত তুমিহীনতায় ভুগছি’ বইতে। এই কথার সাথে দ্বিমত করার পাঠক হয়তো পাওয়া যাবে না বইটি পড়ার পর। আমি জানি না, নোমান কতটুকু যেতে চায়। তবে আমার বিশ্বাস স্রষ্টা নোমানকে লেখালেখির একটা ভিসাহীন পৃথিবী দিয়ে দিয়েছেন। এখন বাকিটা তার ইচ্ছা, সে কতটুকু যেতে চায়।


অয়োময় (হার্ডকভার)

বছর দু্‌ই আগে ‘উত্তরাধিকার’পত্রিকায় ‘খাদক’ নামে একটা গল্প লিখেছিলাম।নিজের রচনায় সবচে’ বেশি মুগ্ধ হই আমি নিজে। ছাপা অক্ষরের গল্পটা পড়ার পর মনে মনে বললাম-বাহ্ চমৎকার তো, এ-ধরনের গল্প আরো কিছু লেখা যেতে পারে । কিন্তু লিখতে পারলাম না। চরিত্র সম্পর্কে ভাসা-ভাসা জ্ঞান নিয়ে কিছু লেখা কঠিন। দু’বছরে গল্প লেখা হলো মাত্র সাতটি। এই সাতটি গল্প সিয়েই ‘অয়োময়’। গল্প গন্থের নাম নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তি হতে পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশের টিভি এই নামেই একটি সিরিয়েল প্রচার করেছে, যার রচয়িতাও আমি। তবে, টিভি সিরিয়েলের সঙ্গে গল্প গন্থের গল্প গুলোর কোন মিল নেই। অবশ্যি ,দুটি ক্ষেত্রেই চরিত্রগুলো এসেছে ভাটি অঞ্চল থেকে -মিল বলতে এইটুকুই। পাঠক-পাঠিকারা প্রশ্ন তুলতে পারেন,-‘অয়োময়’নামটি দুই জায়গায় ব্যবহার করা হলো কেন?উত্তর একটিই, কিছু কিছু নাম আমার পছন্দ হয়ে যায়।সেই না গুলোই বারবার ঘুরেফিরে ব্যবহার করতে ইচ্ছে করে।বেশির ভাগ পাঠক-পাঠিকাই আমার এই বদভ্যাসের কথা জানেন।তাঁরা অতীতে আমাকে ক্ষমা করেছেন,নিশ্চয়ই এবারও্ করবেন।


বেসিক আলী-২

বেসিক আলী কার্টুন স্ট্রিপের প্রথম আত্মপ্রকাশ ‘প্রথম আলো’র উপসস্পাদকীয় পাতায় নভেম্বর ২০০৬-এ। প্রতিদিনের এ স্ট্রিপ কার্টুনের মূল বিষয় হচ্ছে পরিবার, বন্ধুত্ব এবং অফিস ঘিরে মজার মজার ঘটনা। বেসিক আলী হচ্ছে বিশিষ্ট ঋণখেলাপী ব্যবসায়ী তালিব আলী ও তাঁর স্ত্রী মলি আলীর বড় ছেলে। বেসিকের ছোট বোন নেচার আলী মেডিকেল কলেজের ছাত্রী এবং ছোট ভাই ম্যাজিক স্কুলের ছাত্র। বেসিকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আত্মভোলা হিল্লোল এবং বেসিকের হৃদকম্প হচ্ছে অফিস কলিগ রিয়া হক। এদের সবাইকে নিয়েই অনবদ্য কার্টুন স্ট্রিপ- বেসিক আলী।