Categories


দুষ্টু ছেলের দল

সাতজন কিশোর কে নিয়ে এ কাহিনী। এক জনের নাম আরিফ। তাড়াতাড়ি কথা বলতে গেলে সে তোতলায়। একদিন সে নিজের নাম বলতে গিয়ে ‘আরিফারিফ’ বলার পর থেকে তার বাকি বন্ধুরা আকিকা ছাড়াই তার নাম পালটে দেয়। আছে টিপু সাইন্টিস্ট। নিত্য নতুন কাণ্ড কারখানা করা যার কাজ। আরও আছে বিলু, কনা, ভালো ছেলে মাসুদ, কবি জীবনময়। শেষজনের নাম ফজলু। কনার মতে হাসতে হাসতে তার নাকি মুখের কাটা বড় হয়ে যাচ্ছে! আপনাদের অনেকেই হয়ত মনে মনে বলছেন ‘আরে থামুন।বইটি আমি পড়েছি, কিন্তু নামটা জানি কি?’ এত কষ্ট করার দরকার নেই, আমিই বলছি। বইটি হচ্ছে মুহম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস ‘দুষ্টু ছেলের দল’। কয়েকজন কিশোরের কিছু রোমাঞ্চকর ও দুষ্টুমিতে ভরা ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই উপন্যাসটি সামনের দিকে এগোয়। যা আমাদের ওই কিশোরদের মতই ভাবতে বাধ্য করে। তাই বলছি যারা এখনও বইটি পড়েননি , তাড়াতাড়ি পড়ে ফেলুন। নিঃসন্দেহে চমৎকার এক সময় কাটবে আপনার।


দীপু নাম্বার টু

আমি যখন পদার্থ বিজ্ঞানে ডি.এইচ.ডি করার জন্যে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছি তখন সেখানে আমি একেবারেই একা, বাংলায় কথা বলার একজন মানুষও নেই পড়াশোনার প্রচন্ড চাপ, সিয়াটলের মেঘে ঢাকা ধূরসর আকাশ, গুড়িগুড়ি বৃষ্টি, কনকনে শীত সব মিলিয়ে খুব মন খারাপ করা নিঃসঙ্গ একটা পরিবেশ। একাকীত্ব দূর করার জন্যে আমি তখন কল্পনায় একটা কিশোর তৈরি করে নিয়েছিলাম। তার নাম দিয়েছিলাম দীপু। যখন মন খারাপ হতো সেই কিশোরটি তখন আমাকে সঙ্গ দিতো। বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃষ্টিভেজা ক্যাম্পাসের পিঠে ব্যাকপেক নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সেই কাল্পনিক চরিত্রকে তা আপনজনদের প্রায় সত্যিকার মানুষদের মতো দেখতে পেতাম। এক সময় সেই কিশোর আর তার প্রিয় মানুষদের সুখ-দুঃখ আর অ্যাডভেঞ্চারের কাহিনীটা লিখতে বসেছি, গভীর ভালোবাসা নিয়ে লিখে শেষ করেছি।লেখা শেষ হলে নাম দিয়েছি দীপু নাম্বার টু! 


ফুলিদের বাঘ (হার্ডকভার)

সুন্দরবনের গহীন জঙ্গলে থাকত এক বাঘিনী মা, তার ছিল তিনটি বাচ্চা। বাঘের বাচ্চাগুলো যখন একটু বড় হলো তখন একদিন বাঘিনী মা তাদেরকে ডেকে বলল, “তোরা তো এখন বড় হয়েছিস। তোদের এখন হরিণ শিকার করা শিখতে হবে। হরিণের মাংস হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে প্রিয় খাবার। যখন দেখবি হরিণের পাল হেঁটে যাচ্ছে তখন পেছন থেকে তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে,


বুগাবুগা (হার্ডকভার)

সূচিপত্র
বুগাবুগা
তিথিও টিভি
ফার্স্ট বয়
রবোটের খাওয়া দাওয়া
মিতুলের পরীক্ষা

একদা ছিল অনেক বড় জংগল । সেই জংগলে ছিল একটা বড় গাব গাছ। সেই গাব গাছে থাকত একটা ভূত। সেই ভূতটার নাম ছিল বুগাবুগা। বুগাবুগার কোন বন্ধু ছিল না, তাই তার খেলতে হত একা একা। একা একা থেলতে কি কারো ভাল লাগে?


আমি তপু

একজন মানুষ কিংবা যেকোন প্রাণীর সবচেয়ে কাছের জন কে? কে সেই জন যে তাকে আগলে রাখে মায়া মমতায়? অবশ্যই মা। কিন্তু এই মা-ই যখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শত্রু হয়ে যায় তখন তার চেয়ে কষ্টের আর কি হতে পারে? “আমি তপু” মুহাম্মদ জাফর ইকবালের এক অনন্য কিশোর উপন্যাস। এই উপন্যাসে লেখক মানুষের এমন বয়সের এমন এক পরিস্থিতির করেছেন যেই বয়সে যেই পরিস্থিতিতে আমরা কেউ পড়লে কি ঘটবে আমাদের জীবনে তা এই বই পড়লে সহজেই উপলব্ধি করা যায়। খুব কাঠখোট্টা শব্দ বা বাক্য বা ঘটনা নেই, খুবই সাদাসিধে কাহিনী,নেই সেই রকম নীতিবাক্য, নেই মাথা এলোমেলো করে দেওয়া বাক্যরীতি, তাই পড়তে গিয়ে কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। ১৩ বছর বয়সের এক কিশোর তপু। পুরো নাম আরিফুল ইসলাম তপু। বি.কে. সরকারি হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। তিন বছর আগে যখন তপু এক রোড এক্সিডেন্টে তার বাবাকে হারায় ঠিক তখন থেকে দুই ভাই এক বোনের সুখী সংসারটা তছনছ হয়ে। তাকে নিয়ে তার জন্য ব্যাট কিনতে যেয়ে মারা যাওয়ায় তপুর মার একটা বদ্ধমূল ধারণা হয় যে তপুর জন্যই তপুর বাবা মারা গিয়েছেন। 


দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ

'দ্য রেইপ অব বাংলাদেশ' বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যভিত্তিক এই বইটির লেখক উপমহাদেশের বিখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্থনি ম্যাসকারেন্হাস। ১৯৭১ সালের ১৪ই এপ্রিল অ্যান্থনিসহ আরো কয়েকজন সাংবাদিক পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে ঢাকা আসেন 'পূর্ব পাকিস্তানে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে' এই মর্মে সংবাদ পরিবেশনের জন্য। কিন্তু, পূর্ববাংলায় পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস বর্বরতা হতবাক করে তাঁকে,স্তম্ভিত হয়ে ভাবেন এ বর্বরতা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার কথা। পূর্ববাংলায় পাকিস্তানিদের বর্বরতাকে তিনি হিটলার ও নাৎসীবাদের অমানুষিক বর্বরতার চেয়েও ভয়াবহ বলে বইটির ভূমিকায় লিখেছেন। তাই, তিনি এ অমানবিক নৃশংসতার চিত্র বিশ্ববাসীকে জানানোর সংকল্প নিয়ে ১৯৭১ এর মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে লন্ডনে পাড়ি জমান। সেখানে তিনি সবকিছু তুলে ধরেন 'সানডে টাইমস'এ; ১৯৭১ এর ১৩ই জুন 'সানডে টাইমস' পাকিস্তানের গণহত্যার সম্পূর্ণ কাহিনী ফাঁস করে দেয়। ঐ সকল খবরের যুক্তিসংগত অনুসিদ্ধান্তই হল দ্য রেইপ অব বাংলাদেশ গ্রন্থটি,যার বঙ্গানুবাদও হয়েছে 'বাংলাদেশ লাঞ্ছিতা' নামে। পরিশিষ্ট ছাড়াও বইটি মূলতঃ চৌদ্দটি অংশে বিভক্ত- ১ম অংশে তিনি বইটির প্রস্তাবনায় 'দুর্বিপাক' শিরোনামে ২৫ মার্চের কালরাত্রির প্রেক্ষাপট, হানাদারদের প্রস্তুতি ইত্যাদি তুলে ধরেছেন, এবং পাকিস্তানিদের বৈষম্যমূলক নীতিও তুলে ধরেছেন নিরপেক্ষভাবে ৪র্থ অংশে। ২য় অংশে পাকিস্তানের পতন কেন এবং তার কারনসমূহ খুজঁতে চেষ্টা করেছেন প্রাকস্বাধীনতা যুগে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের বৈরী সম্পর্ক সৃষ্টি ও বিকাশ। পরিণতিতে সৃষ্ট সংঘাতের স্বরুপ, কারণ প্রভৃতিও অনুসন্ধানের প্রচেষ্টা করেছেন। পরবর্তী অংশে পাকিস্তানিদের বিরাট বিশ্বাসঘাতকতার স্বরুপ উন্মোচন করেছেন। পাকিস্তান রাষ্ট্রসৃষ্টির মূলনীতির প্রতি শাসকগোষ্ঠীর বিশ্বাসঘাতকতা, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা- এসব বিষয় তুলে ধরেছেন যুক্তির নিরিখে। এক নতুন পর্ব শীর্ষক অধ্যায়ে ইয়াহিয়া যুগের সূচনা, তার ব্যক্তিগত আচরণ, প্রতিশ্রুতি বর্ননার পাশাপাশি আরেকটি বড় বিশ্বাসঘাতকতার ইঙ্গিত দেন লেখক। পরবর্তী অংশে 'নির্বাচন-পূর্ব টালবাহানা' শিরোনামে ইয়াহিয়ার নির্বাচন-শাসনতন্ত্র সংস্কার সংক্রান্ত ভাষণের বিশ্লেষণ-তাতে বাঙ্গালির প্রতি অবহেলার চিত্র ফুটিয়ে তোলেন অ্যান্থনি। পরের অংশে নির্বাচনোত্তর প্রতারণার বিবরণ বর্ণিত হয়েছে। নির্বাচনে ১৬৭ আসন পাওয়া আওয়ামীলীগকে ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি, জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা, জনরোষের উর্ধ্বগতি প্রভৃতি বিষয়ে সবিস্তৃত বর্ণনা রয়েছে। 'পাক-সামরিক বাহিনীর অভিযান' অধ্যায়ে বর্বর হানাদারদের ঢাকায় সৈন্যসমাবেশ, প্রস্তুতি ও অভিযান -বর্ণিত হয়েছে। 'পচিঁশটি স্মরনীয় দিন' অধ্যায়ে ১৯৭১ সালের মার্চের ১-২৫ তারিখ এই স্মরণীয় ২৫ দিনের ঘটনাপ্রবাহের বর্ণনা রয়েছে। পরবর্তী অংশে রয়েছে গণহত্যা ও পাকিস্তানিদের নিষ্ঠুরতার বিবরণ। 'গোয়েবল্সের পুনরাবির্ভাব' অধ্যায়ে পাকিস্তানি তথ্যমন্ত্রণালয়ের নির্লজ্জ অপপ্রচার ও পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের নিষ্ক্রিয় দর্শক ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছেন লেখক। 'আশি লাখ লোক কেন মারা যাবে' শিরোনামের অধ্যায়ে- সত্তরের নভেম্বর হতে একাত্তরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে দুটি বিরাট বিপর্যয়- ঘূর্ণিঝড়-জ্বলোচ্ছ্বাস, এবং পাকবাহিনীর গণহত্যায় নিহতের প্রকৃত সংখ্যার প্রাচুর্য ও ব্যাপক প্রাণহানিতে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হওয়া পূর্ব পাকিস্তানের দুর্দশার চিত্র ফুটে উঠেছে। সর্বশেষ অধ্যায় 'বাংলাদেশ কেন?'তে এই প্রশ্নের উত্তরে যৌক্তিক সমাধান টেনেছেন লেখক। পরিশিষ্টে রয়েছে-'বঙ্গবন্ধুর ছয়দফা', ভাষণ, ছাত্রসমাজের এগারো দফা এবং ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ এর মার্চ পর্যন্ত ঘটনাপঞ্জি। বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে বঙ্গবন্ধুর ছবি,অ্যান্থনি ম্যাসকারেন্হাসের জীবনপরিচিতি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ 'হানাদারদের অত্যাচারের নিদর্শনস্বরুপ পেশকৃত ১১টি দুর্লভ ছবি-যা নাড়া দেয় প্রতিটি মানুষের বিবেককে, হৃদয়ে ঘটায় রক্তক্ষরণ।


পরিবেশবান্ধব সবুজ ব্যাংকিং

বিশ্বজুড়ে শিল্প-কারখানার বিষাক্ত বর্জ্য , ব্যাপকহারে বৃক্ষনিধন, চাষাবাদে রাসায়নিক সার ও কিটনাশকের ব্যবহার, নগর-শহরে গাড়ির কালো ধোয়া মানব সমাজকে আজ হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। এসবের প্রভাবে গ্রিন হাউজ গ্যাসের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। বাড়েছে বৈশ্বিক তাপমাত্রা......


শেরে বাংলা হইতে বঙ্গবন্ধু

পাকিস্তান ভাংগিয়া দুই দুই টুকরা হইয়াছে। পূর্বাঞ্চল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রে উন্নীত হইয়াছে। স্বাধীন বাংলাদেশ আজ বাস্তব সত্য। এই রুপেই সে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করিয়াছে। গনতন্ত্রী আধুনিক রাষ্ট হিসাবে গণ-প্রজান্ত্রী বাংলাদেশ যে বিশ্বের দরবারে তার যথাযোগ্য মর্যদারে সাথে স্থান দখল করিবে , সে সম্বন্ধে কারও মনে দ্বিধা সন্দেহের অবকাশ নাই।


লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী (কিশোর সাহিত্য গ্রন্থ)

হাজার বছর আগে আমাদের প্রথম প্রধান কবি, কাহ্নপাদ, বলেছিলেন : নগর বাহিরে ডোম্বি তোহোরি কুড়িআ। তাঁর মতো কবিতা লিখেছিলেন আরো অনেক কবি। তাঁদের নামগুলো আজ রহস্যের মতো লাগে : লুইপা, কুক্কুরীপা, বিরুআপা, ভুসুকুপা, শবরপার মতো সুদূর রহস্যময় ওই কবিদের নাম। তারপর কেটে গেছে হাজার বছর, দেখা দিয়েছেন অজস্র কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, গল্পকার। তাঁরা সবাই মিলে সৃষ্টি করেছেন আমাদের অসাধারণ বাঙলা সাহিত্য। বাঙলা সাহিত্য চিরকাল একরকম থাকে নি, কালে কালে বদল ঘটেছে তার রূপের, তার হৃদয়ের। সৃষ্টি হয়েছে নতুন নতুন সৌন্দর্য। মধ্যযুগে কবিরা লিখেছেন পদাবলি, লিখেছেন মঙ্গলকাব্য। উনিশশতকে বাঙলা সাহিত্য হয়ে ওঠে অপরূপ অভিনব। তখন কবিতায় ভরপুর বাঙলা সাহিত্যে দেখা দেয়। গদ্য, বাঙলা সাহিত্য হয়ে ওঠে ব্যাপক ও বিশ্বসাহিত্য। বিশশতকের বাঙলা সাহিত্যের শোভার কোনো শেষ নেই। বাঙলা সাহিত্যের অনেক ইতিহাস লেখা হয়েছে, আর কবি হুমায়ুন আজাদ বাঙলা সাহিত্য নিয়ে লিখেছেন লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী, যা শুধু বাঙলা সাহিত্যের ইতিহাস নয়, এটি নিজেই এক সাহিত্য সৃষ্টি। কবি হুমায়ুন আজাদ হাজার বছরের বাঙলা সাহিত্যকে তুলে ধরেছেন কবিতার মতো, জ্বেলে দিয়েছেন বাঙলা সাহিত্যের নানান রঙের দীপাবলি। এ-বই কিশোরকিশোরীদের তরুণতরুণীদের জন্যে লেখা, তারা সুখ পেয়ে আসছে এ-বই পড়ে, জানতে পারছে তাদের সাহিত্যের ইতিহাস; এবং এ-বই সুখ দিয়ে আসছে বড়োদেরও। লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী এমন বই, যার সঙ্গী হ’তে পারে ছোটোরা, বড়োরা, যারা ভালোবাসে বাঙলা সাহিত্যকে। বাঙলার প্রতিটি ঘরে আলো দিতে পারে।


দাদামশায়ের থলে (হার্ডকভার)

বাঙ্গালীর বুক হাসির স্বর্গ। বাঙ্গালীর ভাষা রামধনুর দেশ। বাঙ্গালার কথাসাহিস্য সে স্বর্গ আর রং-ধনু  এ দুটিকে জীবন ও আনন্দের অজস্র শ্রাবণে গলাইয়া, ছড়াইয়া দিয়াছিল দেশময় পুষ্পবৃষ্টির মত। 


ওমেগা পয়েন্ট (হার্ডকভার)

রফিককে রাখা হয়েছে শেফালিকে পড়ানোরর জন্য।এদিকে শেফালীর সবসময় রফিককে নিয়েই চিন্তা করে ফলে পড়াশোনায় বেশ একটা মনোযোগ দিতে পারেনা। যার ফলে পরীক্ষায় ডাব্বা। অংকে একদম কাচা সে অপরদিকে রফিক যাকে বলা হয় অংকের জাহাজ। কঠিন কঠিন অংকগুলি মুখে করতে পারে তাও কিছু সেকেন্ডে।এ নিয়ে গ্রামের একটি স্কুলে আয়োজন করা হয় অংক অনুষ্ঠানের।তিনটি ব্লাকবোর্ড ভর্তি অংক। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন চেয়ারম্যান জনাব জালাল উদ্দিন এবং তার জামাতা ফরহাদ খান।তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যার লেকচারার।রফিক মাত্র দু মিনিট এ অংকের উত্তর দিয়েছিল। রফিক এর প্রতিভায় তিনি মুগ্ধ হয়েছিলেন।সারা গ্রামের মানুষ তার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিল। . রফিক আর শেফার ভালবাসার কথা যখন জানাজানি হয়ে যায় তখন শেফার বাবা উপায় না দেখে করে ভয়ঙ্কর এক প্লান।এই জীবনে রফিক জানেনা তার দুটি জীবন আছে কিন্তু অপর জীবনে সে বুঝতে পারে তার দুটি জীবন আছে। আর বুঝতে পারে বলেই তাকে নিয়ে বিজ্ঞানীরা করছে ভয়ঙ্কর সব এক্সপেরিমেন্ট। 


হলুদ পরী (হার্ডকভার)

জন্মদিনের শুরুটা হল খুব সুন্দর। ভোরবেলা থেকে সবাই টেলিফোন করছে-হ্যাপি বার্থডে সুমি। শুভ জন্মদিন সুমি। জন্মদিনের শুভেচ্ছা নাও সুমি।

একেবার টেলিফোন আসে আর কী যে ভালো লাগে সুমির! বিকেল থেকেই খালা এবং ফুপুরা আসতে শুরু করলেন। বাড়ি ভর্তি হয়ে গেল মানুষে। কেক কাটা হলো। জন্মদিনের গান গাওয়া গলো। তারপর শুরু হলো জন্মদিনের উপহারের প্যাকেট খোলার পালা।

সুমির বাবা সুন্দর কাগজে মোড়া একটা প্যাকেট দিয়ে বললেন, ‘তোমার হলুদ পরী বাজারে কোথাও খুঁজে পাইনি, তার বদলে নিয়ে এসেছি রিমোট কনট্রোল মোটর কার’।

সুমি বলল, ‘আমি তো সত্যিকারের পরী চেয়েছি।’

‘সত্যিকারের পরী মানে?’

‘যে পরী আকাশে উড়তে পারে। কথা বলতে পারে। গান গাইতে পারে। নাচতে পারে।’


গল্পগুচ্ছ (অখন্ড সংকলন) (হার্ডকভার)

গল্পগুচ্ছ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের সংকলন। কবি ১২৯৮ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দের মধ্যে বেশিরভাগ গল্প লিখেছেন। অখন্ড সংস্করণে মোট ৯১টি গল্প রয়েছে। উল্লেখযোগ্য গল্প - পোস্টমাস্টার, ব্যবধান, হৈমন্তী, অতিথি, খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন, নষ্টনীড়, মাল্যদান, ফেল, কাবুলিওয়ালা ইত্যাদি। ১৯০৮‌-১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান 


ঢাকার খাল: অতীত ও বতর্মান

এক সময় ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত ছিল। যার মূলে ছিল শহরের অভ্যন্তরে বয়ে চলা শতাধিক খাল। যেগুলি নগরীর চারপাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া বুড়িগঙ্গা, শীতালক্ষা, তুরাগ ও বালু নদীর সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। এই প্রাকৃতিক সুবিধাই মুঘলদের ঢাকায় রাজধানী প্রতিষ্ঠা করতে আকর্ষণ করে। এই খালগুলো দিয়ে শহরের অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করা যেত। স্বাভাবিক কারণেই পরবর্তী সময়ে এই এলাকায় নৌপথের মাধ্যমেই মালামাল পরিবহন ও বাণিজ্যিক প্রসার ঘটতে থাকে। সেই সময়ের যোগাযোগ প্রধানত নৌ পরিবহন ব্যবস্থার উপরই নির্ভরশীল ছিল। ঢাকা শহরের খাল দিয়ে নৌকা, স্টিমার নিয়ে অলিগলিতে চলাচল করা যেত। বর্হিশত্রুর আক্রমণ থেকে রাজপ্রসাদ, দুর্গ ও রাজধানী রক্ষাসহ রণকৌশল নির্ধারণেও নদী ও খালের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে প্রচলিত উন্নয়নের নামে অধিকাংশ খালের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেছে। আজ অবশিষ্টগুলিও সঙ্কটাপন্ন । যেসব খাল দিয়ে এক সময় স্টিমার চলতো এখন সেখান দিয়ে নৌকাও চলে না। খালের সঙ্গে নদীর যে যোগাযোগ ছিল সেটি আজ বিচ্ছিন্ন । খালের পানি এখন আর নদীতে গড়ায় না। খালগুলি হারানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে জলাবদ্ধতা, পানি সঙ্কট, তাপমাত্রা এবং হ্রাস পাচ্ছে মৎস সম্পদ ও জীববৈচিত্র। আমাদের নানা অদূরদর্শী কর্মকান্ড এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী।
খালগুলি ভরাট করে ভবন, রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও ড্রেন বানানো হয়েছে। ঢাকার কোন কোন খাল সকলের চোখের সামনেই সরাসরি আবার কোনটি আবর্জনা ফেলার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ভরাট হয়ে যাচ্ছে।  মূলত স্বাধীনতার পর নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ঢাকা শহরের পরিধি ও জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সাথে নদী, খাল ও জলাশয় ভরাট হতে থাকে। যার ফলাফল হিসেবে নব্বই সালের পর থেকে ঢাকায় জলাবদ্ধতা সঙ্কট প্রকটতর হচ্ছে। নগরীতে অবস্থিত খাল ও জলাশয় ভরাট হওয়াই এই জলাবদ্ধতার মূল কারণ। ঢাকা শহরে এখন সামান্য বৃষ্টিতেই ভয়াবহ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। যে কারণে জনজীবনে নেমে আসে চরম বিপর্যয়।


Addressing Tobacco and Poverty in Bangladesh: Research and Recommendations on Agriculture and Taxes

This book contains two research reports: 1) Tobacco Cultivation and Poverty in Bangladesh: Suggestions for Appropriate Policies on Agriculture, Environment and Health and 2) Tobacco Taxation and Poverty in Bangladesh: Research and Recommendations.


Benchmarking performance a manual on performance measurement in ULB

The image and worth of an organization are mirrored in its performance, it is said. This judgment is more relevant when it comes to organizations, whose mandate is to provide public services. Hence, in order to achieve higher levels of efficiency and greater effectiveness in operations, many organizations have systems in place to measure their own performance that help in strategic decision-making and long-range planning.


The Adventures of Huckleberry Finn (Paperback)

Adventures of Huckleberry Finn (or, in more recent editions, The Adventures of Huckleberry Finn) is a novel by Mark Twain, first published in the United Kingdom in December 1884 and in the United States in February 1885. Commonly named among the Great American Novels, the work is among the first in major American literature to be written throughout in vernacular English, characterized by local color regionalism. It is told in the first person by Huckleberry "Huck" Finn, the narrator of two other Twain novels (Tom Sawyer Abroad and Tom Sawyer, Detective) and a friend of Tom Sawyer. It is a direct sequel to The Adventures of Tom Sawyer.


গ্রেট এক্সপেকটেশন

গ্রেট এক্সপেকটেশানস (ইংরেজি: Great Expectations) বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক চার্লস ডিকেন্সের লেখা উপন্যাস। এটি তার তের তম উপন্যাস। ডেভিড কপারফিল্ড উপন্যাসের পর এটি দ্বিতীয় উপন্যাস যেখানে ডিকেন্স উত্তম পুরুষে উপন্যাস বর্ননা করেছেন। এই উপন্যাসটি ভিক্টোরিয়ান সাহিত্য যুগের একটি ক্লাসিক উপন্যাস। উপন্যাসটি প্রথম ১ ডিসেম্বর ১৮৬০ সালে সাপ্তাহিকভাবে পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়া শুরু করে যা ১৮৬১ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত চলে।